সকালে খালি পেটে ছোলা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা জেনে নিন
প্রিয় বন্ধুগণ এই আর্টিকেলে সকালে খালি পেটে ছোলা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা
সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। এই ছোলা খেলে হজম শক্তি বৃদ্ধি এবং রোগ প্রতিরোধ
ক্ষমতা বাড়াতে বিশেষ কার্যকরী এছাড়াও এতে রয়েছে ভিটামিন, ফাইবার এবং মিনারেল যা
আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকার আর এইসব উপকার পেতে হলে আপনাকে প্রতিদিন সকালে
খালি পেটে ছোলা খেতে হবে।
আপনি যদি সকালে খালি পেটে ছোলা খাওয়ার সঠিক নিয়ম না জেনে থাকেন তাহলে এই
আর্টিকেল পোস্টটি আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে কেননা এই আর্টিকেলে
সকালে খালি পেটে ছোলা খাওয়ার নিয়ম এবং সকালে কাঁচা ছোলা খাওয়ার উপকারিতা
সম্পর্কে জানাবো। তাই ছোলা সংক্রান্ত সকল খুঁটিনাটি বিষয় জানতে হলে
আজকের এই আর্টিকেল পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
পোস্ট সূচীপত্রঃ সকালে খালি পেটে ছোলা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা জেনে নিন
প্রতিদিন ছোলা খেলে কি হয়
বাদাম এবং ছোলা আমাদের কাছে খুবই একটি জনপ্রিয় খাবার। পুষ্টিবিদদের মতে
ছোলা এবং বাদাম উভয়ই স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী। এই ছোলাই প্রচুর
পরিমাণে ভিটামিন বি এবং ভিটামিন সি রয়েছে এছাড়াও ম্যাগনেসিয়াম,
ক্যালসিয়াম, আয়রন, সোডিয়াম এবং পটাশিয়াম আছে যা আমাদের
স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকার।
ছোলাই প্রোটিনও রয়েছে যা আমাদের শরীরে আমি সে চাহিদা পূরণ করতে বেশ কার্যকরী
ভূমিকা পালন করে। তাই আপনার প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় যদি
ছোলা অথবা বাদাম রাখেন তাহলে আপনার শরীর সুস্থ থাকবে। ছোলা শরীরের নতুন
কোষ গঠনে সহায়তা করে থাকে তাই বিভিন্ন ডাক্তারগণ প্রতিদিন ছোলা খাওয়ার
পরামর্শ দিয়ে থাকে।
এটি এমন একটি খাবার যা আপনার শরীরে অপ্রয়োজনীয় কোলস্টেরলের মাত্রা কমায়।
ছোলাই সালফার নামক একটি উপাদান আছে যেটা হাত ও পায়ের তলায়
জ্বালাপোড়া কমাতে সাহায্য করে তাই যাদের হাত ও পায়ের তলায়
জ্বালাপোড়া করে তারা প্রতিদিন ছোলা খেতে পারেন।
একটি গবেষণায় দেখা গেছে যারা প্রতিদিন ছোলা খায় তাদের হৃদরোগের ঝুঁকি
৪৯ শতাংশ কমে যায়। ছোলাই আশ বেশি থাকে যার কারণে এটি কোষ্ঠকাঠিন্য
দূর করতে সহায়তা করে। তাছাড়া আপনি যদি কাঁচা বাদামের সাথে কাঁচা ছোলা
ভিজিয়ে একসঙ্গে খান তাহলে এন্টিবায়োটিক ও আমিষের চাহিদা পূরণ হয়।
সকালে খালি পেটে ছোলা খাওয়ার নিয়ম
যাদের বিভিন্ন ধরনের রোগ বালাই সহজেই হয় যেমন ঠান্ডা, সর্দি-কাশি ইত্যাদি
যেকোনো ধরনের রোগ খুব সহজে আক্রান্ত হন এবং ঘন ঘন অ্যান্টিবায়োটিক
খেয়ে রোগ দূর করতে হচ্ছে তাদেরকে বলব আপনার শরীরে এই ধরনের কোন সমস্যা থাকবে
না যদি সকাল বেলায় খালি পেটে কাঁচা ছোলা খেতে পারেন
তাহলে আপনাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এতটাই বেড়ে যাবে যে কখনোই এরকম ছোটখাটো
রোগের কারণে আপনাকে এন্টিবায়োটিক খেতে হবে না। অনেকে আছে যারা সকালে
খালি পেটে কাঁচা ছোলা খাওয়ার সঠিক নিয়ম জানেন না আবার অনেকে আছেন
একসাথে অনেকগুলো কাঁচা ছোলা খেয়ে ফেলেন এটা একদমই উচিত নয়।
আপনি একসাথে অনেকগুলো ছোলা কখনোই খাবেন না। আপনি অবশ্যই একদিনে ৫০ থেকে ৬০
গ্রাম পরিমাণ কাঁচা ছোলা খাবেন। রাতের বেলায় ভিজিয়ে রাখুন ভালো করে ধুয়ে
নিয়ে এরপরে হালকা গরম পানি সহ ভিজিয়ে রাখুন ন্যূনতম আপনি ৬ থেকে ৭ ঘন্টা
ভেজানোর পরে সেই ছোলা খুব ভালো করে চিবিয়ে চিবিয়ে খাবেন।
কিন্তু বন্ধু সকাল বেলায় খালি পেটে বলেছি এই মানে নয় যে আপনি ঘুম থেকে উঠে
বাসি মুখেই কাঁচা ছোলা খেয়ে নিবেন। অবশ্যই সকালে উঠে হালকা গরম পানি পান
করবেন পর্যাপ্ত পরিমাণে এবং তার ৩০ মিনিট পরে আপনি কাঁচা ছোলা খুব ভাল করে
চিবিয়ে চিবিয়ে খাবেন।
তবে আধাচিবাই অবস্থায় খুব দ্রুত যদি কাঁচা ছোলা খেয়ে নেন তাহলে পুষ্টিগুণ
নয় বরং স্বাস্থ্যের ক্ষতি হবে। সবচেয়ে ভালো হয় যদি আপনি কাঁচা ছোলা
অঙ্কুরিত হওয়া পর্যন্ত ভিজিয়ে রাখতে পারেন কারণ অঙ্কুরিত কাঁচা ছোলা আপনার
শরীরের জন্য সবচেয়ে উপকারী।
সকালে কাঁচা ছোলা খাওয়ার উপকারিতা
উচ্চমাত্রার প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার ছোলা কাঁচা সেদ্ধ বা তরকারি রান্না করেও
খাওয়া যায়। কাঁচা ছোলা ভিজিয়ে খোসা ছাড়িয়ে কাঁচা আদার সঙ্গে খেলে শরীরে
একই সঙ্গে আমিষ ও এন্টিবায়োটিক যাবে। আমিষ মানুষকে শক্তিশালী ও স্বাস্থ্যবান
বানায় আর অ্যান্টিবায়োটিক যেকোনো অসুখের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে। ছোলা বাঙালির
খাদ্য তালিকায় জনপ্রিয় একটি খাবার।
রোজার মাসে ইফতারের সময় মুড়ির সঙ্গে ছোলা মিশিয়ে খাওয়া হয় আবার
সারা বছর ধরেই বাড়িতে অথবা বাইরে ছোলা খাওয়া হয় এবং কেউ কেউ বিকেলে খিদে
পেলে দোকান থেকে ছোলা কিনে এনে মুড়ির সঙ্গে মিশিয়ে ছোলা খেয়ে নেন।
কিন্তু অনেকে আছেন যারা সকালে খাতা ছোলার খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে খুব কমই
জানেন তাই এই অংশে এই কাঁচা ছোলা খাওয়ার উপকারিতা কি কি সেগুলি উল্লেখ করবো।
১. হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়
এক অস্ট্রেলিয়া গবেষণায় দেখা গেছে খাবারের ছোলা যুক্ত করলে টোটাল
কোলেস্টেরল এবং খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমে যায়। ছোলাতে দ্রবণীয় এবং
অদ্রবনীয় উভয় ধরনের খাদ্য আঁশ আছে যা হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমিয়ে
দেয় আঁশ, পটাশিয়াম, ভিটামিন সি এবং ভিটামিন বি৬ হৃদ যন্ত্রের
স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে ফলের হৃদরোগের ঝুঁকি কমে যায়।
২. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে
আমেরিকা মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন জার্নালে প্রকাশিত একটি গবেষণায় দেখানো হয়
যে সকল অল্পবয়সী নারীরা বেশি পরিমাণে ফলিক এসিডযুক্ত খাবার খান তাদের হাইপার
টেনশনের প্রবণতা কমে যায় যেহেতু ছোলার বেশ ভালো পরিমান ফলিক এসিড থাকে
সেহেতু ছোলা খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে রাখা সহজ হয় এছাড়া ছোলা
বয়সন্ধি পরবর্তীকালে মেয়েদের হার্ট ভালো রাখতেও সাহায্য করে।
৩. রক্ত চলাচল উন্নত করে
অপর এক গবেষণায় দেখা গেছে যে যারা প্রতিদিন হাফ কাপ ছোলা, শিম এবং মটর খায়
তাদের পায়ের আল্টারী তে রক্ত চলাচল বেড়ে যায় তাছাড়া ছোলাই অবস্থিত
আইসোফ্লাভান স্ক্রিমিক স্টকে আক্রান্ত ব্যক্তিদের আল্টারী কার্যক্ষমতাকে
বাড়িয়ে দেয়।
৪. ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়
ক্যান্সারের ঝুকি কমায় কোরিয়ান গবেষকরা তাদের গবেষণায় প্রমাণ করেছেন যে
বেশি পরিমাণ ফলিক এসিড খাবারের সাথে গ্রহণের মাধ্যমে নারীরা কোলন ক্যান্সার
এবং রেকটাল ক্যান্সারের ঝুঁকি থেকে নিজেদেরকে মুক্ত রাখতে পারেন এছাড়া ফলিক
অ্যাসিড রক্তে এলার্জির পরিমাণ কমিয়ে দেয় তাই নিয়মিত ছোলা খান এবং
সুস্থ থাকুন।
৫. কোলেস্টেরল কমায়
ছোলা শরীরের অপ্রয়োজনীয় কোলেস্টেরল কমিয়ে দেয় ছোলার ফ্যাট বা তেলের
বেশিরভাগ পলি-স্যাচুরেটেড ফ্যাট যা শরীরের জন্য ক্ষতিকর নয়।
৬. ডায়াবেটিসের জন্য উপকার
১০০ গ্রাম ছোলাই আছে ১৭ গ্রাম আমিষ বা প্রোটিন, ৬৪ গ্রাম শর্করা
বা কার্বোহাইড্রেট এবং ৫ গ্রাম ফ্যাট বা তেল। ছোলার শর্করা বা কার্বোহাইড্রেট
গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম তাই ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ছোলার শর্করা ভালো।
৭. রক্তে চর্বির পরিমাণ কমায়
রক্তের চর্বি কমায় ছোলার ফ্যাটের বেশিরভাগই পলিয়ান্টেড এই ফ্যাট শরীরের
জন্য মোটেই ক্ষতিকর নয় বরং রক্তের চর্বি কমায় রোগ প্রতিরোধ করে।
কাঁচা ছোলা খাওয়ার অপকারিতা
যাদের ঘন ঘন পেটে অসুখ হয় যেমন ডায়রিয়া, গ্যাস, বদহজম,
এসিডিটি, বাউয়েল মুভমেন্টের যাদের সমস্যা রয়েছে তারা কাঁচা ছোলা কেনো
কখনোই কোন ছোলাই খাবেন না অনেকেই আছেন বিশেষ করে পুরুষ মানুষ যাদের
বাউয়েল মুভমেন্টের সমস্যা রয়েছে আইবিএস এর রোগী তাদের এমনিতেই শরীর
দুর্বল হয়ে থাকে রোগা হয়ে থাকে।
এবং অল্প কোন কাজে ক্লান্তি অনুভব করেন এইসব অক্ষমতা দূর করার জন্য আপনি
যদি কাঁচা ছোলা খেয়ে থাকেন তাহলে আপনি নিজেই নিজের ক্ষতি করবেন উপকার তো
হবেই না বরং আপনার এই সমস্যা আরও বাড়তে থাকবে।
তাই কাঁচা ছোলা আপনাদের মত মানুষের জন্য নয় যাদের হজম ক্ষমতা এতটাই ভালো যে
কাঁচা ছোলা খেয়ে অনায়াসে হজম করতে পারেন তারাই শুধুমাত্র কাঁচা ছোলা
খাওয়ার অভ্যাসটা চালিয়ে যাবেন।এবার আসুন যে ৩টি জিনিস কখনোই কাঁচা ছোলা
খাওয়ার পর খাবেন না সেগুলো হলঃ-
১. দুধ বা দুধ জাতীয় খাবারঃ কাঁচা ছোলা খাওয়ার ২ ঘন্টা আগে বা
পরে কখনোই দুধ জাতীয় খাবার খাবেন না এতে শরীরে বিষক্রিয়া তৈরি হয় এ
বিষক্রিয়া থেকে ধীরে ধীরে আপনার হজমে মারাত্মক সমস্যা সৃষ্টি হবে এমনকি
প্রচুর পরিমাণে গ্যাস, এসিডিটি হতে পারে।
এমনকি হঠাৎ করে আপনার হার্ট অ্যাটাকের মতো ঘটনা ঘটতে পারে এছাড়া হার্ট
জয়েন্টের ব্যথা হবে কারণ আপনার পিত্ত জনিত রোগ বেড়ে যাবে তাই চেষ্টা
করবেন কাঁচা ছোলা খাওয়ার আগে অথবা পরে দুধ জাতীয় খাবার না খাওয়া।
২. আচার ও ভিনেগার জাতীয় খাবারঃ কাঁচা ছোলা খাওয়ার পর কোন
পোকার ভিনেগার জাতীয় খাবার খাবেন না যেমন ভিনেগার জাতীয় আচারও খাওয়া যাবেনা
সেটা অ্যাপেল সিডার হোক বা যে কোন সাধারণ ভিনেগার হোক ভিনেগার কিন্তু আচার
সংরক্ষণের জন্য ব্যবহার হয় তাই আপনি কাঁচা ছোলা খাওয়ার পর আচারও খাওয়া
যাবেনা।
৩. করলার জুসঃ অনেকের ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য করলার জুস
খেয়ে থাকেন করলার জুস খাওয়ার পরে ডায়াবেটিস একদম নিয়ন্ত্রণে চলে আসে করলাতে
পালং শাকের থেকেও দ্বিগুণ পরিমাণ ক্যালসিয়াম রয়েছে। এছাড়াও করলাতে রয়েছে
উচ্চ মাত্রায় ম্যাগনেসিয়াম, ফলিক এসিড, ম্যাগনেসিয়াম, জিংক, ফসফরাস ও
বিভিন্ন ধরনের খনিজ উপাদান রয়েছে
যেমন আয়রন ও ভিটামিন সি এই সব ধরনের পুষ্টিগুণ রয়েছে অত্যধিক পরিমাণে কাঁচা
ছোলার মধ্যে।তাই এই দুই ধরনের খাবার যদি আপনি একই সময়ে খেয়ে নেন তাহলে তা
দেখার জন্য মারাত্মক ক্ষতি হবে তাই করলার জুস বা রান্না করা করলাও কাঁচা
ছোলার সাথে খেতে যাবেন মিনিমাম ২ ঘন্টা বিরতি দিয়ে খাবেন এতে আপনার
স্বাস্থ্যটা ভালো থাকবে ইনশাআল্লাহ।
প্রতিদিন কতটুকু ছোলা খাওয়া উচিত
কাঁচা ছোলাই বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন এবং খনিজ উপাদান রয়েছে যেগুলি আমাদের
স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকার। অনেকেই জানতে চেয়ে থাকেন প্রতিদিন কাচা
ছোলা কতটুকু খাওয়া উচিত বা কাঁচা ছোলা খাওয়ার পরিমাণ কতটুকু?
একজন সুস্থ মানুষের ক্ষেত্রে ২৫-৩০ গ্রাম ছোলা খাওয়া যথেষ্ট তাই আপনি
প্রতিদিন ২৫ থেকে ৩০ গ্রাম ছোলা ভালোভাবে ধুয়ে নিয়ে রাতে পানিতে ভিজে
সকালে খেতে পারেন।
কাঁচা ছোলা খেলে কি মোটা হওয়া যায়
আপনি যদি প্রতিদিন কাঁচা ছোলা চিবিয়ে খান তাহলে আপনার শরীর মোটা
হবে। কাঁচা ছোলায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন যা আমাদের স্বাস্থ্যের
জন্য খুবই উপকার এই প্রোটিন আমাদের শরীরে যত বেশি থাকবে তত আমাদের শরীরের ওজন
বৃদ্ধি পাবে তাই যাদের ওজন কম চিকন শরীর তারা নিয়মিত কাঁচা ছোলা খাওয়া শুরু
করেন তাহলে দেখবেন আপনার শরীরের ওজন বৃদ্ধি পাবে।
আমাদের শেষ কথা
যাদের শরীর দুর্বল খাবারের প্রতি অরুচি তারা প্রতিদিন সকাল বেলা খালি পেটে ছোলা
খেতে পারেন এতে আপনার স্বাস্থ্যের ওজন বৃদ্ধি পাবে এবং হজম শক্তিরও উন্নতি হবে।
তবে দুধ জাতীয় খাবার খাওয়ার পর কখনোই কাঁচা ছোলা খাবেন না এবং খুব বেশি কাঁচা
ছোলা খাবেন না পরিমাণ মতন খাবেন।
প্রিয় বন্ধুগণ আজকের এই আর্টিকেলে আপনাদের সাথে সকালে খালি পেটে ছোলা
খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করেছি আশা করি আপনি সম্পূর্ণ
পোস্টটি পড়েছেন এবং কাঁচা ছোলা সংক্রান্ত সকল তথ্য জানতে পেরেছেন এই পোস্টটি যদি
আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অন্যদের সাথে শেয়ার করে দিবেন ধন্যবাদ।
সিফাত ব্লগের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url